০৪:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মীরসরাইয়ে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় কোনো বাদ-প্রতিবাদ না থাকায় বিবদমান দুই প্রেসক্লাব’র ভুমিকা প্রশ্নাতীত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলায় বিবদমান দু’টি প্রেসক্লাব রয়েছে। প্রেসক্লাব কাদের জন্য এবং এর কাজ কি? প্রশ্নের পর প্রশ্ন আসছে বিভিন্ন মহল থেকে! এবং আসাটা ও স্বাভাবিক হিসেবে গন্য করা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-প্রেসক্লাব কেবলমাত্র পত্রিকার প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের জন্য হলেও বিগত ১৭ বছরের সময়ে ওই দুই টা প্রেসক্লাব আওয়ামী দলীয় নেতা-কর্মীদের আড্ডা খানা হিসেবে মীরসরাই উপজেলার দলমত নির্বিশেষে সকল (প্রায়) মানুষের জ্ঞাতসার। ওই প্রেসক্লাব গুলোতে তৎসময়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে শেখ হাসিনার ছবি টাঙানো থাকতো সব সময়। এমন কি জমকালো ভাবে শেখ হাসিনার জন্মদিন ও পালন করা হতো ব্যানার টাঙিয়ে। এ ছাড়া- এমনো দিন যায়নি যে, শেখ হাসিনার মরহুম পিতা শেখ মুজিব এর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যু বার্ষিকী পালন করা হয়নি ওই প্রেসক্লাব নামিয় আওয়ামী আড্ডা খানায় ! অথচ, ওই প্রেসক্লাবের সভাপতি/সম্পাদক সহ অন্যান্য পদ-পদবীর পরিচয় দেয়া ব্যাক্তিরা সাংবাদিকতার মহান পেশার ওপর কালিমা লেপন করে নানাবিধ: কর্ম করনের মাধ্যমে লাখ লাখ-কোটি টাকার মালিক বনে গেলে ও প্রকৃতপক্ষে পত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাওয়া কোনো সাংবাদিক এর জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো কিছু-ই করতে পারেনি। শুধু মাত্র বিএনপি’র একমাত্র মুখোপত্র দৈনিক ‘দিনকাল’ পত্রিকার প্রতিনিধি/সাংবাদিক হওয়ার কারণে বিগত ১৭ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনামলে চরম বৈষম্যের মধ্যে ফেলে রেখেছিলো ওই সব সাংবাদিক নামধারী আওয়ামী লেজুড় ভিত্তিতে পরিচালিত হওয়া ব্যাক্তিরা। এমন কি আওয়ামী সন্ত্রাসী-গুন্ডারা পর পর ৪ বার হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত আহত করলে ও কোনো সাংবাদিক তার প্রতিবাদ তো দুরের কথা শান্তনা দেয়ার মানসিকতা ও দেখায়নি দিনকাল প্রতিনিধি এম, এ কাশেম কে। অথচ, ওই সব সাংবাদিকদের মধ্যে কয়েকজন হামলায় আহত হওয়া ‘দিনকাল’ প্রতিনিধি কাশেম কে রক্তাক্ত কাপড় সহ দেখতে ও পেয়েছিলো। এ ছাড়া অতিত সময়ে দেশের অন্যান্য স্থানে সাংবাদিকদের ওপর হামলা সহ নানাবিধ: ঘটনার কথা বাদ দিলে ও গত পরশু গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন কে নির্দয় ও নির্মম ভাবে কুপিয়ে খুন করার পর তার বাদ-প্রতিবাদে সারাদেশে সাংবাদিক সমাজ যাহা করে যাচ্ছে তার বিন্দু মাত্র ও নেই ওই মীরসরাই প্রেসক্লাবের! ফলে, প্রশ্ন জানাটা-ই স্বাভাবিক যে, প্রেসক্লাব কি জন্য? প্রেসক্লাবের পদ-পদবী ব্যবহার করে শুধু-ই কি নিজেদের নাম জাহির করা এবং ধান্দাবাজিতে মশগুল থাকা?

মীরসরাইয়ে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় কোনো বাদ-প্রতিবাদ না থাকায় বিবদমান দুই প্রেসক্লাব’র ভুমিকা প্রশ্নাতীত

সময় : ০৭:২০:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলায় বিবদমান দু’টি প্রেসক্লাব রয়েছে। প্রেসক্লাব কাদের জন্য এবং এর কাজ কি? প্রশ্নের পর প্রশ্ন আসছে বিভিন্ন মহল থেকে! এবং আসাটা ও স্বাভাবিক হিসেবে গন্য করা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-প্রেসক্লাব কেবলমাত্র পত্রিকার প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের জন্য হলেও বিগত ১৭ বছরের সময়ে ওই দুই টা প্রেসক্লাব আওয়ামী দলীয় নেতা-কর্মীদের আড্ডা খানা হিসেবে মীরসরাই উপজেলার দলমত নির্বিশেষে সকল (প্রায়) মানুষের জ্ঞাতসার। ওই প্রেসক্লাব গুলোতে তৎসময়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে শেখ হাসিনার ছবি টাঙানো থাকতো সব সময়। এমন কি জমকালো ভাবে শেখ হাসিনার জন্মদিন ও পালন করা হতো ব্যানার টাঙিয়ে। এ ছাড়া- এমনো দিন যায়নি যে, শেখ হাসিনার মরহুম পিতা শেখ মুজিব এর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যু বার্ষিকী পালন করা হয়নি ওই প্রেসক্লাব নামিয় আওয়ামী আড্ডা খানায় ! অথচ, ওই প্রেসক্লাবের সভাপতি/সম্পাদক সহ অন্যান্য পদ-পদবীর পরিচয় দেয়া ব্যাক্তিরা সাংবাদিকতার মহান পেশার ওপর কালিমা লেপন করে নানাবিধ: কর্ম করনের মাধ্যমে লাখ লাখ-কোটি টাকার মালিক বনে গেলে ও প্রকৃতপক্ষে পত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাওয়া কোনো সাংবাদিক এর জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো কিছু-ই করতে পারেনি। শুধু মাত্র বিএনপি’র একমাত্র মুখোপত্র দৈনিক ‘দিনকাল’ পত্রিকার প্রতিনিধি/সাংবাদিক হওয়ার কারণে বিগত ১৭ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনামলে চরম বৈষম্যের মধ্যে ফেলে রেখেছিলো ওই সব সাংবাদিক নামধারী আওয়ামী লেজুড় ভিত্তিতে পরিচালিত হওয়া ব্যাক্তিরা। এমন কি আওয়ামী সন্ত্রাসী-গুন্ডারা পর পর ৪ বার হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত আহত করলে ও কোনো সাংবাদিক তার প্রতিবাদ তো দুরের কথা শান্তনা দেয়ার মানসিকতা ও দেখায়নি দিনকাল প্রতিনিধি এম, এ কাশেম কে। অথচ, ওই সব সাংবাদিকদের মধ্যে কয়েকজন হামলায় আহত হওয়া ‘দিনকাল’ প্রতিনিধি কাশেম কে রক্তাক্ত কাপড় সহ দেখতে ও পেয়েছিলো। এ ছাড়া অতিত সময়ে দেশের অন্যান্য স্থানে সাংবাদিকদের ওপর হামলা সহ নানাবিধ: ঘটনার কথা বাদ দিলে ও গত পরশু গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন কে নির্দয় ও নির্মম ভাবে কুপিয়ে খুন করার পর তার বাদ-প্রতিবাদে সারাদেশে সাংবাদিক সমাজ যাহা করে যাচ্ছে তার বিন্দু মাত্র ও নেই ওই মীরসরাই প্রেসক্লাবের! ফলে, প্রশ্ন জানাটা-ই স্বাভাবিক যে, প্রেসক্লাব কি জন্য? প্রেসক্লাবের পদ-পদবী ব্যবহার করে শুধু-ই কি নিজেদের নাম জাহির করা এবং ধান্দাবাজিতে মশগুল থাকা?