০৪:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘তথ্য আপা’ কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচির ২০তম দিন

ঢাকা প্রতিনিধিঃ আশরাফুল হাসান ঢাকা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীরা টানা ২০ দিন ধরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। গত ২৭ এপ্রিল থেকে তারা দুই দফা দাবিতে এই আন্দোলন শুরু করেন। রোববার (১৫ জুন) আন্দোলনের ২০তম দিনে দেখা যায়, কর্মীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় বসে দাবি আদায়ের জন্য দৃঢ় অবস্থানে রয়েছেন। তাদের প্রধান দুটি দাবি হলো—

১. পদ সৃজনপূর্বক সব কর্মরত জনবলকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তর,
২. কর্তনকৃত বেতন ও ভাতা ফেরত প্রদান।

আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, বহু বছর ধরে সেবা দিয়ে আসলেও তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগ করেনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। এক বক্তা বলেন, “১৫-২০ বছর ধরে আমরা কাজ করছি, অথচ আমাদের প্রকল্পকে এখন ‘আওয়ামী লীগের আবর্জনা’ বলে বিদায় করতে চাচ্ছে কেউ কেউ—যা মেনে নেওয়া যায় না। কোনো সরকারি কর্মচারী দলীয় হতে পারে না।” তারা আরও বলেন, ডিপিপিতে পদ সৃষ্টির সুপারিশ এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও অর্থ মন্ত্রণালয় কিংবা মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় পদ সৃজনের কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বরং দীর্ঘদিন ধরে ‘রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের আশ্বাস’ দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়েছে এবং প্রতি মাসে অবৈধভাবে বেতন থেকেও টাকা কেটে নিয়েছে। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘তথ্য আপা’ কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচির ২০তম দিন

সময় : ০৩:২১:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

ঢাকা প্রতিনিধিঃ আশরাফুল হাসান ঢাকা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীরা টানা ২০ দিন ধরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। গত ২৭ এপ্রিল থেকে তারা দুই দফা দাবিতে এই আন্দোলন শুরু করেন। রোববার (১৫ জুন) আন্দোলনের ২০তম দিনে দেখা যায়, কর্মীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় বসে দাবি আদায়ের জন্য দৃঢ় অবস্থানে রয়েছেন। তাদের প্রধান দুটি দাবি হলো—

১. পদ সৃজনপূর্বক সব কর্মরত জনবলকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তর,
২. কর্তনকৃত বেতন ও ভাতা ফেরত প্রদান।

আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, বহু বছর ধরে সেবা দিয়ে আসলেও তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগ করেনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। এক বক্তা বলেন, “১৫-২০ বছর ধরে আমরা কাজ করছি, অথচ আমাদের প্রকল্পকে এখন ‘আওয়ামী লীগের আবর্জনা’ বলে বিদায় করতে চাচ্ছে কেউ কেউ—যা মেনে নেওয়া যায় না। কোনো সরকারি কর্মচারী দলীয় হতে পারে না।” তারা আরও বলেন, ডিপিপিতে পদ সৃষ্টির সুপারিশ এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও অর্থ মন্ত্রণালয় কিংবা মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় পদ সৃজনের কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বরং দীর্ঘদিন ধরে ‘রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের আশ্বাস’ দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়েছে এবং প্রতি মাসে অবৈধভাবে বেতন থেকেও টাকা কেটে নিয়েছে। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।